মুহাম্মদ ﷺ এর প্রেরণ
পৃথিবীতে হয়রত মুহাম্মদ ﷺ এর আগমনের পূর্বে নবিগন নিজেদের উম্মতকে জানিয়েছন,
পৃথিবীতে এমন একজন মানুষ আগমন করবে জার প্রশংসা পৃথীবিতে ছরিয়ে পরবে
তিনার চরিত্র ও মানসিগতার তুলনা করা জাবে না, তিনি হলেন আমার নাবি সারা বিশ্বের প্রাণের
ছবি হয়রত মুহাম্মাদ ﷺ যিনি ৫৭০( খিঃ) ১২ রাবিউল আউল মাসে সোমবার সুবেহ সাদি কের সময় জন্ম গ্রহন করেন , জন্মের পরে দাদা আব্দুল মুত্তালিব তিনার নাম মুহাম্মাদ রাখেন,এবং তিনার মা আহমাদ রাখে তিনার জন্মের সময় ভুমিকম্পের আঘাতে পারস্য় রাজপ্রাসাদ ১৪টি চুড়াধসে পড়ে যায় ।পারস্য়োর শ্রেত উপসাগর সহ সাই সুখিয়ে যায় ।তিনার মৃত্য়ু ১২রবিউল আউল ৬৩৩। তিনি যখন পৃথিবী থেকে বিদায় নলেন কনো এক
সাহাবি তাঁর সত্য়িকার স্বরুপ সম্বন্ধে উম্মল মুমিনীন হয়রত আয়িসা সিদ্দিকি (রঃ) কে প্রশ্ম ক
রলেন, আয়িসা সিদ্দিকি রঃ বিস্মিত হয়ে উত্তর দিয়েছিলেন তুমি কি কুরআন সরিফ পড়োনি?
তিনার কথার সরল অর্থ এই য়ে তিনি ছিলেন একজন কুরআন । যে কুরআন শরিফ যে জিবনব্য়াবস্থা এই দুনিয়ার প্রতিষ্ঠাকরার জন্য অবতীর্ন হয়েছিল সেই জীবনব্য়াবস্থার তিনি ছিলেন
মূর্ত প্রকাশ । তিনি যে ,জিবন –যাপন করে গিয়েছেন –সেই জিবন কুরআন শরিফেরিই জিবত্ন
প্রকাশ । মুসলমান . নাবি কারীম মুহাম্মাদ ﷺ এর জীবনী আলোচনা করলেই দেখতেপাওয়া যায়
তিনি এত দুঃখ ও কষ্ট সহ্য় করে আল্লহর বানিকে সারা পৃথিবীতে পানি বর্ষনের মত ছড়িয়ে
দিয়েছন ,তিনি এতই দয়ালু ছিলেন যে,যখন তিনি ইসলামপ্রচার করার জন্য তাইফ নগর যায়
তখন সেখান কার সরদার ও মরব্বি ছটো ছটো ছেল ও মেয়ে কে হাতে পাথর দিয়ে নাবী কারিম
ﷺ– কে মারার ও আখাত কার হুকুমদেয় ,তখন তাইফ বাসির ছটো ছটো ছেলে ও মেয়েরা নাবী কারিমের দিকে পাথর ছুরতে সুরু করে তখন নাবী কারিমের শরির থেকে রক্ত পাত খটতে সুরু
হয় । আললাহর ফারস্তা জিবরিলআমিন নাবি কারিমের কাছে এসে আবেদন করেন,বলে হে
নাবি আপনি আমাকে একবার আদেশ করুন আমি তাইফ বাসিদেরকে এক নজরে ধ্বংস করে দিচ্ছি .নাবী কারিম উত্তর দিয়ে বলেন-না জিবরিল তুমি এমনটা কক্ষনয় করবে না নিশ্বচয়
এরা ইসলাম গ্রহন করবে আর যদি না করে তাহলে এদের ছেলে মেয়ে নিশ্বচয় ইসলাম গ্রহন
করবে ।নাবি কারিম ﷺ তাঁর উম্মত কে এতই ভালো বাসেন তার ভালোবাসার আমরা কল্পনা করতে পারিবো না, নাবি কারিম ﷺ পবিত্র দিন ইসলামের ধারক ও বাহকছিলেন ।
আল্লা তাআলা মুহাম্মাদ ﷺ কে পৃথিবীর সর্বোচ্চ সম্মান মর্যাদা ও খ্যাতি দান করেছেন আল্লাতাআলা পবিত্র কুরআন শরিফে ইরশাদ করেছেন -আমি আল্লা বলছি নিশ্বচয় আমি আমার
নাবির মর্যাদা ও খ্য়াতি কে উচু করেদিয়েছি ।মহান নাবি ﷺ কথাবার্তায় সংযত ও পবিত্র ছিলেন
এবং তিনি মনগরা কথাও বলেন না আল্লাহ তাআলা তিনাকে সর্ব শ্রেষ্ট হয়ে শ্রেষ্ট নাবি হয়ে পৃথিবীতে পাঠায় ,আল্লা তাআলা নিজের নাবি কে এত পছন্দ করেন এত ভালো বাসেন যে,
মহান করুনাময় আল্লা তাআলা তিনা কে সব নাবির ইমাম হয়ে পাঠান .যখন কিয়ামাতের মাঠে হাশোরের ময়দানে মহান করুনাময় আল্লা তাআলা সব বান্দার কছে সব জাতির কাছে প্রশন করিবেন সে দিনে সবাই দিক বে দিক ছুটা ছটি করিবে সবাই বলবে নাফসি নাফসি কেউ কাওকে
সারা দেবে না ,নিজের মা কে ভুলে জাবে কিন্তু সেই দিন নাবি কারিম হযরত মুহাম্মাদ ﷺ আমাদের কে সাফআত করবেন আর বলবেন হে আল্লা আমার উম্মাত কে সাফাআত দান করুন আল্লা তাআলা নাবি কারিমের কথা শুনে ,আল্লা তাআলা নিজের বান্দাদের কে মাফ করে দিবেন।প্রিয় ভাইরা আল্লা তাআলা আমার নাবিকে সর্ব প্রথম সৃষ্টি করেছেন একটি হাদিস আছে হযরাত জাবের( রঃ) বলছেন আমি হুজুর কে আরজ করলাম –আমাকে বলেদেন আল্লা তাআলা কোন জিনিস কে বা কোন বস্তু কে,সর্ব প্রথম শৃষ্টি করেছেন ? উত্তরে রসুলে কারিম বলেন আল্লা তাআলা সমস্ত বস্তুর আগে সর্ব প্রথম তোমার হাবিবের নুর কে সৃষ্টি করেছেন ।