বিজ্ঞান ও কোরআন 

 পবিত্র কোরআন সর্বপ্রথম নাযিল হয় হুযুর সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের উপর এবং সর্বশ্রেষ্ঠ কিতাব। পবিত্র কোরআনের বিষয়বস্তু ২৩ বছরের বেশি সময় ধরে প্রধান ফেরেশতা জিব্রাইল আলাইহিস সালাম দ্বারা নবী করীম সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের কাছে অবতীর্ণ হয়েছিল। এই আধ্যাত্মিক ধর্মগ্রন্থটি ইসলামের কেন্দ্রীয় ধর্ম পাঠ্য এবং মানবজাতির জন্য নির্দেশনার উৎস।

কোরআন একটি অলৌকিক গ্রন্থ যেখানে বৈজ্ঞানিক আবিষ্কারের আগে বিজ্ঞানের কিছু বিখ্যাত অলৌকিক ঘটনা সম্পর্কে জ্ঞান প্রদান করে। পবিত্র বইটি থিওরি অফ রিলেটিভিটি, বিগ ব্যাং, থিওরি জেনেটিক্স, ফ্ল্যাক হোলস এবং আরো অনেক কিছুর ওপর তথ্য দেয়। বোঝা যায় যে কোরআন ও বিজ্ঞান একে অপর থেকে বিছিন্ন নয়। যাই হোক এটা বলা নিরাপদ যে জটিল ঘটনা গুলি কেবল কোরআনে উল্লেখ করা হয়েছে। এবং বিজ্ঞান বইটির তথ্যের একটি নিছক প্রমাণ।

১) কোরআনে বিগ ব্যাং থিওরির তথ্য- 

মহাবিশ্বের উৎপত্তির তত্ত্বটি কোরআনে উল্লেখ করা বৈজ্ঞানিক বিষয়গুলির মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ১০০ বছর আগে পর্যন্ত এটি বিশ্বাস করা হয়েছিল যে মহাবিশ্বের কোন স্রষ্টা নেই এবং সর্বদা বিদ্যমান। কিন্তু আলবার্ট আইনস্টাইন তার ক্ষেত্র সমীকরণ অধ্যায়নের সময় এই বিশ্বাসকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন যখন তিনি এই তথ্যটি উপস্থাপন করেছিলেন, যে মহাবিশ্ব একটি প্রসারিত শক্তি যা বেলুনের মতো বেড়ে চলেছে। পরবর্তীতে একজন গণিতবিদ ও বেলজিয়ামের যাজক প্রস্তাব করেছিল যে সম্প্রসরণটি অবশ্যই একটি প্রাথমিক ও ঘন বিন্দু থেকে শুরু হয়েছিল।এই পবিত্র কোরআন অস্তিত্ব হয়েছিল বিগ ব্যাং থিওরির কয়েক শতাব্দীর আগে যা এই ধারণাটি বিশদ বিবরণ দেয়। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে বলেনঃ-  

 اَوَ لَمۡ یَرَ الَّذِیۡنَ کَفَرُوۡۤا اَنَّ السَّمٰوٰتِ وَ الۡاَرۡضَ کَانَتَا رَتۡقًا فَفَتَقۡنٰهُمَا وَ جَعَلۡنَا مِنَ الۡمَآءِ کُلَّ شَیۡءٍ حَیٍّ اَفَلَا یُؤۡمِنُوۡنَ 

যারা কুফরী করে তারা কি ভাবে দেখে না যে, আসমানসমূহ ও যমীন ওতপ্রোতভাবে মিশে ছিল অতঃপর আমি উভায়কে পৃথক করে দিলাম, আর আমি সকল প্রাণবান জিনিসকে পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। তবুও কি তারা ঈমান আনবে না? (আল বায়ান)

رتق শব্দের অর্থ বন্ধ হওয়া, আর فتق এর অর্থ খুলে দেয়া। উভয় শব্দের সমষ্টি رتق ও فتق কোন কাজের ব্যবস্থাপনা ও তার পূর্ণ ক্ষমতার অর্থে ব্যবহৃত হয়। সে হিসেবে আয়াতের অনুবাদ এই দাঁড়ায় যে, আকাশ ও পৃথিবী বন্ধ ছিল। আমি এদেরকে খুলে দিয়েছি।

মোটকথাঃ এ শব্দগুলো থেকে যে কথা বুঝা যায় তা হচ্ছে এই যে, বিশ্ব-জাহান প্রথমে একটি পিণ্ডের আকারে ছিল। পরবর্তীকালে তাকে পৃথক পৃথক অংশে বিভক্ত করে পৃথিবী ও অন্যান্য গ্রহ, নক্ষত্র, ছায়াপথ, নীহারিকা ইত্যাদি স্বতন্ত্র জগতে পরিণত করা হয়েছে। কোন কোন মুফাসসির বলেন, এখানে বন্ধ হওয়ার অর্থ আকাশের বৃষ্টি ও মাটির ফসল বন্ধ হওয়া এবং খুলে দেয়ার অর্থ এতদুভয়কে খুলে দেয়া। (কুরতুবী) (তাফসিরে জাকারিয়া) 

২) মহাসাগরীয় বিবভাগের উল্লেখ

 দুই মহাসাগরের মিলনকে কনফ্লাক্স(Conflux) বলা হয়। দুটি সমুদ্র মিলিত হয় তখন তাদের জল, তাপমাত্রা, রঙ এবং ঘনত্বের মতো পৃথক বৈশিষ্ট্য গুলি ধরে রাখে। যদিও এই আবিষ্কারটি সম্প্রতিক। পবিত্র কোরআন তার অনুচ্ছেদে এই ঘটনা সম্পর্কে পাঠকদের অবহিত করেছে।

مَرَجَ البَحْرَيْنِ يَلْتَقِيَان بَيْنَهُمَا بَرْزَخُ لَّا يَبْغِيَان {سورة الرحمان – 19-20}

তিনি দুই সমুদ্রকে প্রবাহিত করেন, যারা পরস্পর মিলিত হয, উভয়ের মধ্যে রয়েছে এক আড়াল যা তারা অতিক্রম করতে পারেনা। (আল বায়ান)

مَرَجَ এর অর্থ প্রবাহিত ও এর আভিধানিক অর্থ স্বাধীন ও মুক্ত ছেড়ে দেয়। بَحْرَيْنِ বলে মিটা ও লোনা দুই দরিয়া বোঝানো হয়েছে। আল্লাহ তায়ালা এই অপর শক্তি প্রকাশ করার জন্যই এখানে বলা হয়েছে যে, উভায় দরিয়া বা নদী পরস্পরে মিলিত হয়, কিন্তু উভয়ের মাঝখানে আল্লাহর কুদরতের একটি অন্তরাল থাকে, যা দূর পর্যন্ত তাদেরকে মিশ্রিত হতে দেয় না। (কুরতুবি ইবনে কাসীর) 

৩) উল্কাপিন্ডের মধ্যে আয়রন (লোহা)

অয়ালরাথের মতে, লোহা এমন কোনো উপাদান নয় যা প্রাকৃতিকভাবে পৃথিবীতে উপস্থিত ছিল। গবেষণায় বলা হয়েছে যে বিলিয়ন বছর আগে, একটি উল্কা পৃথিবীতে আঘাত করেছিল এবং এই উল্কাপিণ্ডে লোহা অবস্থিত ছিল এবং আমাদের গ্রহের সংস্পর্শে আসার পর যখন এটি বিস্ফোরিত হয়, তখন পৃথিবী লোহা পেয়েছে।

 যেটি বহু বছর আগে কোরআনে উল্লেখ করা আছে যে:- 

وَ اَنْزَلْنَا الحَدِيْدَ فِيْهِ بَأسٌ شَدِيْدٌ وَ مَنَافِعُ لِلنَّاسِ وَ لِيَعْلَمَ اللهُ مَنْ يَّنْصُرُه وَ رُسُلُه بِالغَيْبِ اِنَّ اللهَ قَوِيٌ عَزِيْز{ سورة الحديد 25}

আমি আরো নাযিল করেছি লোহা, তাতে প্রচন্ড শক্তি ও মানুষের জন্য বহু কল্যাণ রয়েছে। আর যাতে আল্লাহ জেনে নিতে পারেন, কে না দেখেও তাঁকে ও তাঁর রাসুলদেরকে সাহায্য করে। অবশ্যই আল্লাহ মহাশক্তিধর, মহাপরাক্রমশালী।(আল বায়ান)

এখানে অবতীর্ণ করার অর্থ সৃষ্টি করা ও তার শিল্পকাজ শেখানো। ৪) মেঘ গঠন 

আমরা ছোটবেলা থেকে অর্থাৎ প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে এই মেঘ গঠনের সম্পর্কে পড়ে আসছি। কিন্তু এই মেঘ গঠনের সম্পর্কে বহু শতাব্দীর আগে কোরআনে উল্লেখ করা আছে। আল্লাহ তাআলা তাঁর পবিত্র কিতাবে বলেন:- 

اَلَمْ تَرَ اَنَّ اللهَ يُزْجِىْ سَحَابًا ثُمَّ يُؤلِفُ بَيْنَهُ ثُمَّ يَجْعَلْهُ رُكَامًا فَتَرَى الوَدْقَ يَخْرُجُ مِن خِلالِهِ و يُنَزِّلُ مِن السَّمَاءِ مِن الجِبَالِ فِيْهَا مِنْ بَرْدٍ فَيُصِيْبُ بِه مَنْ يَشَاءَ وَ يَصْرَفُهُ عَنْ مَّنْ يَشَاءُ يَكَادُ سَنَا بَرْقِه يَذْهَبُ بالأَبْصَارِ{سورة النور-43}

তুমি কি দেখনি যে, আল্লাহ মেঘলাকে পরিচালিত করে,ন তারপর তিনি সেগুলিকে একত্রে জুড়ে দেন, তারপর সেগুলো স্তপীকৃত করেন, তারপর তুমি দেখতে পাও তার মধ্যে থেকে বৃষ্টির বের হয়। আর তিনি আকাশে স্থির মেঘমালার পাহাড় থেকে শিলা বর্ষণ করেন। তারপর তা দ্বারা যাকে ইচ্ছা আঘাত করেন। আর যার কাছ থেকে ইচ্ছা তা সরিয়ে দেন। এর বিদ্যুতের ঝলক দৃষ্টি শক্তি প্রায় কেড়ে নেই। {আল বায়ান}

 একটি অনুবাদে প্রকাশ হয়েছে যে আসমানে শিলার পাহাড় আছে, যেখান থেকে শিলা বর্ষণ করেন। (ইবনে কাসির)

 جبال জিবাল এর অর্থ হল পাহাড়ের সমতুল্য বড় বড় টুকরো। অর্থাৎ মহান আল্লাহ তায়ালা কেবলমাত্র আসমান থেকে কেবল বৃষ্টি বর্ষণ করে না বরং উঁচু থেকে যখন ইচ্ছা বড় বড় বরফের টুকরো বর্ষণ করেন। কিম্বা পাহাড় সদৃশ বিশাল বিশাল মেঘখন্ড হতে শিলা বর্ষণ করেন।(ফাতেহুল কাদিরা)

৫) কোরআনে ব্যথার অনুভব

দীর্ঘদিন ধরে বিশ্বাস করা হয়েছিল যে অনুভূতি এবং ব্যথা অনুভূতি মস্তিষ্কের কারণে। কিন্তু সম্প্রতি বৈজ্ঞানিক গবেষণায় জানা গেছে যে আমাদের ত্বকে ব্যথা হওয়ার জন্য রেসেপ্টর(receptor) রয়েছে। যার কারণে আমরা ব্যথা এবং যন্ত্রণা অনুভব করি। কিন্তু আশ্চর্য বিষয় যে এর ব্যাপারে কোরআনে আগে থেকেই ইঙ্গিত দিয়েছে।আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন- 

إِنَّ الَّذِينَ كَفَرُوا بِآيَاتِنَا سَوْفَ نُصْلِيهِمْ نَارًا كُلَّمَا نَضِجَتْ جُلُودُهُمْ بَدَّلْنَاهُمْ جُلُودًا غَيْرَهَا لِيَذُوقُوا الْعَذَابَ إِنَّ اللَّهَ كَانَ عَزِيزًا حَكِيمًا { سورة النساء-56}

যারা আমার নিদর্শন সমূহের প্রতি অবিশ্বাসী হয়েছে তাদেরকে অবশ্যই আমি জাহান্নামের আগুনে প্রবেশ করাব। যখন তার চর্ম বিদগ হবে, আমি তৎপরিবর্তে তাদের চর্ম পরিবর্তন করে দিব। যেন তারা শাস্তির আস্বাদ গ্রহণ করে। নিশ্চয় আল্লাহ পরাক্রান্ত, হিকমাতের অধিকারী (মুজিবুর রহমান)।

এখানে রয়েছে জাহান্নামের শাস্তি ও আযাবের ভয়াবহতা, তাঁর বিরতিহীনতা এবং তার একধারে অব্যাহত থাকার বর্ণনা। কোন কোন সাহাবী থেকে বর্ণিত উক্তিতে এসেছে যে, চামড়ার এই পরিবর্তনের কাজ দিনে কয়েক শতবার হবে। যেহেতু উষ্ণতা ও দগ্ধের জ্বালা ত্বকেই বেশি অনুভূতি হয়, তাই মহান আল্লাহর এই ব্যবস্থা। (তাফসীরে আহসানুল বায়ান) 

এবং এই অনুচ্ছেদটি স্পষ্টভাবে নির্দেশ করে যে আমরা আমাদের ত্বকের কারণে ব্যথা অনুভব করি।  

৬) মহাসাগরের অভ্যন্তরীণ তরঙ্গ  

সমুদ্র বিজ্ঞানীরা জলাশয়গুলি অধ্যয়ন করার সময় আবিষ্কার করেছিলেন যে শুধুমাত্র সমুদ্রের পৃষ্ঠে তরঙ্গ সৃষ্টি হয় যেটি পরবর্তীকালে ভুল ধারণা হয়ে গবেষণেরা বিশ্বাস করেন। বাস্তবে তরঙ্গগুলি জলের পৃষ্ঠের নিচে অভ্যন্তরীণবভাবে উপস্থিত থাকে এবং যখন মহাসাগরীয় দেহের নিচের অংশটি কোনও রকমের বাধার সম্মুখীন হওয়াতে তরঙ্গ সৃষ্টি হয়। এই প্রতিবন্ধকতা জলের শরীরে একটি ব্যাঘাত সৃষ্টি করে এবং দলনের দিকে নিয়ে যায়।

 কিন্তু আশ্চর্য বিষয় যে কোরআন-এর সম্পর্কেও বলে থাকে-

أَوْ كَظُلُمَٰتٍۢ فِى بَحْرٍۢ لُّجِّىٍّۢ يَغْشَىٰهُ مَوْجٌ مِّن فَوْقِهِۦ مَوْجٌ مِّن فَوْقِهِۦ سَحَابٌ { سورة النور- 40}

 অথবা তাদের আমলসমূহ গভীর সমুদ্রে ঘনিতূত অন্ধকারের মত, যাকে আচ্ছন্ন করে ঢেউয়ের উপরে ঢেউ, তার উপরে মেঘমালা। 

৭) পানি

মাইক্রোস্কোপ(Microscope) আবিষ্কারের পরেই বৈজ্ঞানিকরা সিদ্ধান্ত নিয়েছিল যে সমস্ত জীবন্ত জিনিস বেশিরভাগই জল দ্বারা গঠিত। 

কিন্তু পবিত্র কোরআনে বহু শতাব্দি আগেই ঘোষণা করে দিয়েছিলেন যে-:

وَجَعَلْنَا مِنَ الْمَاءِ كُلَّ شَيْءٍ حَيٍّ اَفَلاَ يُؤمِنُون {سورة الأنبياء- 30}

আর আমি সকল প্রাণবান জিনিসকে পানি থেকে সৃষ্টি করলাম। তবুও কি তারা ঈমান আনবে না? (আল বায়ান)

আবু হুরাইরা (রাঃ) বলেন, আমি রাসুল (সাঃ) এর কাছে আরয করলাম ইয়া রাসুলাল্লাহ, আমি যখন আপনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করি তখন আমার অন্তর প্রফুল্ল এবং চক্ষু শীতল হয়। আপনি আমাকে প্রত্যেক বস্তু সৃজন সম্পর্কে তথ্য বলে দিন। উত্তরে তিনি বললেন, প্রত্যেক বস্তু পানি থেকে সৃজিত হয়েছে। (তাফসীরে জাকারিয়া) 8) আকাশের সুরক্ষা 

 সূরা আল-আম্বিয়া তে আল্লাহ তাআলা বলেন:-

وَ جَعَلْنَا السَّمَاءَ سَقَفًا مَحْفُوظًا وَ هُمْ عَنْ آيَاتِهَا مُعْرِضُون{ سورة الأنبياء- 30} 

আমি আকাশকে সুরক্ষিত ছাদ রূপে নির্মাণ করি। কিন্তু তারা আকাশের নিদর্শনসমূহ থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়।

 সুরক্ষিত ছাদ অর্থাৎ পৃথিবীর জন্য সুরক্ষিত ছাদ। অথবা এই অর্থে সুরক্ষিত যে, আল্লাহ তাকে পৃথিবীর উপর পতিত হওয়া থেকে রক্ষা করেছেন। নাহলে আকাশ যদি পৃথিবীর উপর ভেঙ্গে পড়ে তাহলে পৃথিবীর সমস্ত শৃঙ্খলা বিনষ্ট হয়ে পড়বে। )তাফসীরে আহসানুল বায়ান(

এটি বৈজ্ঞানিক তথ্য দ্বারা সত্য যে আকাশ তার সমস্ত গ্যাস ও সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে পৃথিবী এবং এতে উপস্থিত জীবনকে রক্ষা করে। কোন প্রতিরক্ষামূলক স্থান না থাকলে পৃথিবীতে প্রাণের অস্তিত্ব বন্ধ হয়ে যেত কারণ পৃথিবীর তাপমাত্রা -২৭০ পয়েন্ট ৫৫৬ ডিগ্রী সেলসিয়াসে হিমাঙ্কিত হবে যা মহাকাশের তাপমাত্রার সমান।

উপসংহার 

কোরআন একটি পবিত্র ধর্মগ্রন্থ ও সর্বশ্রেষ্ঠ কিতাব। যেটি নাযিল হয় হুযুর (সাঃ) এর উপর। আজ বিজ্ঞান (science) তিনাদের গবেষণার মাধ্যম দিয়ে সম্প্রকিত তথ্য গবেষণা করে থাকেন। কিন্তু আশ্চর্জ বিষয় যে সেই সমস্ত ব্যাপারে কোরআনের মধ্যে আগে থেকেই উল্লেখ করা আছে। এই থেকে বুঝা যাই যে কোরআনে যা কিছু রয়েছে সবি সত্য এবং বিজ্ঞান বইটির তথ্যের একটি নিছক প্রমাণ। 

প্রসঙ্গ 

1)  13 scientific facts in the holy Quran 

2)  9 scientific facts in the Quran 

3)  কোরআন ও তাফসির 

4)  তাফসিরে জাকারিয়া 

5)  তাফসিরে আহসানুল বায়ান

Related Posts

Leave A Comment

Voting Poll

Get Newsletter