ফিলিস্তিনের সঙ্কল্প ইসরাইলের আক্রমণে
ভূমিকা
সর্ব প্রথম ইসরাইল নিজেকে স্বাধীন দেশ বলে গণনা করে ১৪ মে ১৯৪৮ সালে , সেই দিনেই তার চারপাশে থাকা পাঁচটি দেশ হিংসা করে এক সাথে ইসরাইলের ওপর আক্রমণ করে তার পরের দিন ১৫ মে ১৯৪৮ সালে । আর সেই পাঁচটি দেশ হল, মিশর ,সিরিয়া, ইরাক, লেবানন,জোদান । কিন্তক যে আশা ছিল তিনাদের আক্রমণের ওপরে সেটি আর সম্পূর্ণ হল না তাদের আশা আশা থেকে গেল । সেই সময় ফিলিস্তিন থেকে প্রিয় ৭৫,০০০ হাজার মানুষ বের হয়ে অন্য জাইগাই আশ্রয় নিয়ে বসবাস করতে থাকে । কিছু সাল পর আবার ১৯৬৪ সালে ফিলিস্তিন আবার ওই জাইগাই ফিরে আসে বাসস্থান শুরু করে । এবং এই পাঁচটি দেশ আবার ১৯৬৭ সালে ৫ এ জুন থেকে ১০ জুন পর্যন্ত যুদ্ধ করেছিল । এই ইসরাইলের ওপর থেকে শেষ মেশে এই কাহানী অনেক দিন বন্ধ হয়ে থাকে ।
ফিলিস্তিন সঙ্কল্প ও সাহসী
ফিলিস্তিন ! তিনারা শক্তিশালী , আর সঙ্কল্প ও সাহসী , তিনাদের মধ্যে স্থায়ী রয়েছে , তিনাদের কাছে কোনো দুর্বলতা বা বাধ্রক্য নাই , তিনাদের মধ্যে কাঠরতা, সাহসী রয়েছে সেটি হচ্ছে ঈমান , তিনাদের ভীতি আল্লাহর সাথে না কোন অপরের সাথে । তিনাদের দেশ দেশ না বরং সেই প্রবিত্রমই স্থান যেখানে আমাদের নবী আপনাদের নবী সারা দুই জাহানের নবী (সাল্লাহুয়ালিহিওাসাল্লাম) মিরাজের দিনে নামায পরিয়েছেন সমস্ত নবী (আলিহিসসালাম) গনদের ঈমান হয়ে , সেই প্রবিত্রমই স্থান যেখানে মাহশার হওয়ার কথা হাদিসে উল্লেখ আছে , ফিলিস্তিন মানুসের কোন দুঃখ বা কষ্ট না কেননা তিনাদের নিকটবর্তী তে আল্লাহ রয়েছে । তিনারা ওই দেশর মতন মানুষ যে অন্য দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক বজাই রাখে আনুরুপ অন্য দেশের মানুষ ওই ফালাস্তিনের সাথে নিকটবর্তী হয় না বা সাহায্য করতে আগে আসে না বরণ তিনাদের সাথে অন্য দেশ হিংসা , আপকর্ম, আবিচার করে সেই দেশ ইসরাইল ,তাদেরকে কোন দেশ পছন্দ করেনা বরণ তারাই পছন্দ করে যে দেশ তাদের মতন ভাবে আর সেই দেশ হল আমেরিকা , ভারত আর তাদের সাথে যে সকল দেশ জুড়ে আছে । তারা শুধুমাত্র এটাই চাই যে আমরা এই পৃথিবীতে রাজত্ব করে শাসন করতে চাই এবং ফিলিস্তিনকে ধ্বংস করতে চাই । কিন্তক না ! কখনও না ! তারা ধ্বংস করতে পারবে না কারণ ফিলিস্তিন মানুষের ঈমান আল্লাহর ওপর , আর এই দুনিয়াতে শুধুমাত্র শাসন আল্লাহ নির্দেশে চলে তাই যতই বড় শক্তিশালী চলে আসুকনা কেন আল্লাহ তালার নির্দেশ না থাকলে কিছুই হওয়া সম্ভাব না ।
এই ঘটনার নিদর্শন ও প্রভাব
এই ঘটনা থেকে অন্য দেশের মানুষকে অনেক প্রভাব হয়েছে যে, এমন একটি দেশ ফিলিস্তিন যেখানে মানুষদের সাথে যে ঘটনা ঘটেছে তা দেখে অন্য দেশের মানুষের ওপর যে নিদর্শন ও প্রভাব ঘটেছে সেটি একটি আশ্চর্যজনক ব্যাপার । অনেক উদাহরণ রয়েছে যে সব উদাহরণে অনেক প্রভাব ঘটেছে যেমন মেঘান বি রাইস একজন অতিপ্রিয় অতিজনক টিকটোকর সেই মেয়েটি টিকটকে কুরআন পড়েছে এবং ইসলামের ব্যাপারে অনেক ভালো করে জানকারি করেছে এবং তার সাথে সাথে ফিলিস্তিনের মানুষ যে ঘটনা থেকে জীবনহারা ও প্রাণহারা হচ্ছে ওই মুজাহিদগণ তারই জন্য মেঘান বি রাইস এর মনে অনেক প্রভাব ঘটেছে যে সেই ফালাস্তিন মুজাহিদগণ তারা কি ভাবে নিজেকে এতো কষ্টর হাত থেকে তারা নিজেদেরকে রক্ষা করছে এই নিদর্শন সেই মেঘান বি রাইস এর কাছে অতিপ্রিয় হয়েছে এবং সে ইসলামের প্রতি অদ্রহ জানিয়েছেন এবং শেষে তিনি ইসলামকে কবুল করেন । এই রকম অনেক আছে যারা এই আবস্থাকে দেখে ইসলাম কবুল করে যে অবস্থা আজকে আমাদের ভাইরা তিনারা নিজের প্রাণ কে কুরবান করে দিচ্ছে আল্লাহর রাস্তাই জিহাদ করে, এবং তারা নিজের ঈমানকে বাঁচিয়ে তারা জিহাদ করছে । আর এই অবস্থা দেখে অন্য মানুষরা নিজেদের মন কে সঠিক রাস্তাই তারা চালন করছে । আর এইরকম অনেক বাক্তি আছে জিনারা অন্য কোন ধর্মে পরিচিত ছিল কিন্তক তারা নিজেদের ধর্মকে ছেড়ে তারা ইসলাম বা সত্যবাদী ধর্মে পরিচিত হচ্ছে ।
( উ এস ) এবং তাদের মতন দেশের অত্যাচার
এবং জেওবাইদান আর বলেছে যে তার “ white house “ এ যে হামাস কে একে বারে শেষ বা ধ্বংস করা আমাদের ওপরে অপরিহার্য কেননা তাদেরকে ছেড়ে দেওয়া আমাদের জন্য একদম ভুল হবে তাই যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হোক তাদেরকে শেষ করা উচিত । এবং শুধু এটাই নয় ফেলেস্তিনে ১৮ হাজারের বেশি মানুষকে তারা শহীদ করেদিয়েছে এবং ৪৯ হাজার মানুষকে আক্রান্তওর আবস্থা করেছে , তাদের চিকংসা করে ঠিক না হওয়া বলে চলে ।
এই সব ছাড়া ইসরাইল তাদের উড়ান জাহাজ দ্বারা গাজার ওপর বোমবারি করেছে এবং তাদের আন্নুস্রাত বলে জাইগা কে ধ্বংস করেছে । তাও ইসরাইলের সাথে অনেক সাথী হয়ে থাকছে যে রকম আমেরিকার প্রেসিডেন্ট যো বাইদেন সে ইসরাইল কে সমস্ত দিক থেকে সাথী হয়ে দারিয়ে আছে বরং এটুকিনা আমাদের ভারতবর্ষোর প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ইসরাইল কে সাথী মনে ঘোষণা দয়েছে । যে রকম ভাবে সিরাজদুল্লার সময়ে ইংল্যান্ড আসে আমাদের এই ভারতবর্ষকে শাসন করে গেয়েছিল শুধু ওদেরকে এই ভারতবর্ষতে আসে ব্যাবসা করতে দিয়েছিল তাই তারা আস্তে আস্তে আমাদেরকে ধ্বংস করবে ।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ইতিমধ্যে আয়রন ডোম এয়ার-ডিফেন্স ক্ষেপণাস্ত্র, ছোট ব্যাসের বোমা এবং জেডিএএম কিট প্রেরণের প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, যা আইএসআর-এ আনগাইডেড বোমাগুলিকে জিপিএস-গাইডেড অস্ত্রে রূপান্তর করে। যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলকে অন্য নানা রকমের দিক থেকে সহায়তা দিচ্ছে । শুধু এইতুকই নই বরং আমেরিকা ১৯৪৮ সাল থেকে ইসরাইলকে সাহায্য করে আসছে যেমন দেখা যায় তাদেরকে সৈন্য বিদ্ধি করার জন্য ১৩০ ডোলার দিয়েছিল আর এই সব জিনিষ একে ওপরের সাথে আদানপ্রদান করা খুবই গুপ্ত ভাবে চলে আসছে।
তিনাদের সত্যবাদীর ফল
আর ফালাস্তিন কেন তিনারা নিজের সত্যবাদী ধর্মকে প্রকাশ করবেনা কারণ তারা এই কষ্টর সাথে তিনারা তিনাদের ইসলাম কে ঈমান কে আঁকড়ে ধরেছে , তিনারা আল্লাহর নামে জ্বিহাদ লড়ছে তাহলে তাদের ওপর একান্ত ভাবে অপরিহার্য যে তারা ইসলাম কে প্রকাশ করে । এই কারণে পৃথিবীর এক প্রান্তে থেকে এই ঘটনা দেখে অন্য প্রান্তের মানুষেরা ইসলাম কে সত্যবাদী মনে করে ইসলাম কবুল করছে আর আগামীকাল ও ইসলাম কবুল করতে থাকবে,এবং ইসলামের প্রচার হতে থাকবে ।
আজকে দেখা যাই যদি পৃথিবীর বুকে কত সংখ্যার মানুষ মুসলমান ও ইহুদী বসবাস করছে তার মধ্যে আটাই সত্যি যে আজকে মুসলমান্মানে মোট সংখ্যা একশো আঁশি কোটি আর ইহুদির শুধুমাত্র এক থেকে দুই কোটি বরণ তাও আমরা এতো পিছনে কেন তার একটাই কারণ হতে পারে যে আমরা নিজেকে বলে থাকি আমাদের মুসলমানের মধ্যে একত্রিত ও ঐক্যবদ্ধ নাই এটাই সকল মানুষ বলে থাকে এটা উল্লেখ বা প্রকাশ করেনা যে তারা নিজেদের মাজহাবের মধ্যে হিংসা বা একে অপরের সাথে মিলামিশা নাই তারা শুধু মাজহাবের পিছনে পড়ে থাকে । আর এটাই হচ্ছে মুসলমানের মধ্যে সবথেকে বড়ো আক্ষম বা ব্যাধরক ।
আবশেষে এই সব হওয়ার একটাই কারণ হতেপারে যে মুসলমান আল্লাহর আদেশকে অমান্য করছে ,নবী (সাল্লাহুয়ালিহিওাসাল্লাম) এর সুন্নতকে ছেড়ে দিচ্ছে । তার জন্য আমাদের মুসলমানের ওপর অপরিহার্য যে আমরা আল্লাহর আদেশকে ও নবী (সাল্লাহুয়ালিহিওাসাল্লাম) এর সুন্নতকে সক্ত করে আঁকড়ে ধরার তৌফিক দেন , তাহলে আল্লাহর তাআলা আমাদেরকে সাহায্য করবে তিনি আমাদের পতিপালক যেরকম ভাবে বদর যুদ্ধে মুসলমানের সাহায্য করেছিল ।