বিশ্বের মুসলিমদের প্রতি ধিক্কার

                      বিশ্ব মাতানো কথা  – যে কিছু মাস পূর্বে যে হিন্দু মহিলা নুপুর শর্মা তিনি এক কোনফারেন্সে  ‌গিয়ে তিনি আমাদের প্রিয় নাবি হযরত মুহাম্মাদ  এর বিরুধে ও তিনার স্ত্রী আয়েশা [রাঃ] এর মধে সম্পর্ক নিয়ে খারাপ মন্তব করেন । এবং নবী  কে  অবমানোনা করেছেন । তীনার  মধ্যে খারাপ কথা ও মন্তব রাখেন তিনি । এই কর্মটি হল – আইনযোগ আপরাদ মানে করা হই। কিন্তু নুপুর শর্মা এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করা হয়নি। এবং বিশ্বের মুসলিম দেশ গুলি নুপুর শর্মা কে গ্রেফতার করার আদেশ দিয়েছেন। এর সাথে সাথে আরব দেশ গুলি বিষময় ভাবে নিন্দা করেন। এর পর তাকে বিজেপি  মন্ত্রির পদ থেকে তাকে সাসপেন্ট করে দেওয়া হয়। কিন্তু তিনাকে এখন পর্যন্ত   গ্রেফতারের আদেশ জারি করা হয়নি কেন ? এবং এই নুপুর শর্মা যখন আমাদের নবী  কে অবমানোনা করে ও জ্ঞানবাপি মসজিদ মাসজিদ কে ভাঙ্গার পরিকল্পনা কারনে  এর বিপক্ষে যেই সব মুসলিমগন ও ছাত্রারা প্রতিবাদ করে এর কারনে সরকার তাদের  বাড়ী ও ঘরকে বুলডুজার দিয়ে ভেঙ্গে দিওয়া হয়।

 

                      বর্তমান –উত্তর প্রদেশের মুক্ষমুন্ত্রী যোগি আদিত্য নাথ তিনি এই আদেশ প্রথম জারি করেন যেন সব বাড়ি ভাঙ্গা হয় যেন এবং তাদের উপর এমন ভাবে অত্যাচার করতে থাকে যা একেবারে ভুলার উপযুক্ত নয়। কিছু মাস পূর্বে উত্তর প্রদেশে একটি হাতারাশ কেশ হয়েছিল যে কিছু মানুষ একটি নাবালিকা কে ধর্ষন করে তাকে আগুনে জালিয়ে মেরে দেওয়া হয় এবং তার দেহ্যকে কোন এন্য জায়গাই ভেলে দেওয়া হয় । কিন্তু এই কেশের জন্য কিছুই করা হিই নি বরং তাদের কে ছেড়ে দেওয়া হয়েছে। তাদের উপর কোন খোজ নেওয়া হয়নি । তাদের কে ছেড়ে দিয়েছেন আবার এই রকম দৃশ্য় দেখার জন্য়।

 

                আজ যদি এই কেশটি মোসলমান দের হতো তাহলে এই কেশটি কতই না উপরে যেত। কেন না মুসলিম  দের কে এরা এত খারাপ দৃষ্টিতে দেখে যে তা কল্পনার বাইরে । কিন্তু মুসলিমরাও শুধু শান্তি চাই তবুও  কেন মুসালমান দের উপর এত আত্যচার করা হছছে কেন ? মুসালমান দের কে এমন ভাবে নির্জাতন করা হছেছ  যে আমাদের মাসজিদ গুলি বন্ধ করা  হচ্ছে এর পরির্বতে হিন্দুরা মন্দির তৈরি  করা হচ্ছে । এই মাসজিদ ভাঙ্গার এবং ধর্ম খতি বা অবমানোনা করা কি অপরাধ নয় ? । আজ ভারতের সংবিধান কথাই ?। কথাই সে সংবিধান যেই গুলকে Dr. BR AMBEDKAR তৈরি করে ছিলেন।

 

           উত্তর প্রদেশে আজ সাংবিধান কে উপহাস করা হছেছ। আইনের নামে হচ্ছে প্রহম্ন । সচল লকদের কে চিনহত করা তাদের ঘড় ও বারি কে ভেংগে সেস করে দিছেছ প্রসাসন । এখত্রে মুসলিম দের বাড়ী ভেঙ্গে দিচ্ছে নিষ্টুর ভাবে আর মুসলিম দের কে এর শিকার হতে হচ্ছে। এই সব কাজ গুলি কি আইন বিরধি নয় কি ? ভারতের জনগনের এভাবে অত্যচার করা , তাদের উদ্দেশ্য কি এই সব কাজ করার ? এবং উত্তর প্রদেশের মুক্ষমুন্ত্রী যোগি অদিত্যনাথ তিনি তো আইন এর ওনেক খিলাফ করছেন তিনি তো কন আইন মানেন না ।

 

                      আজ ভারতের কি হয়েছে যে এই সব জনগন দের কে মাসুম বা আদর্শি মানুষদের এমন ভাবে অত্যচার করা হছেছ। আমরা তো  ভারত বাসি এই ভারতে গরিব থেকে নিয়ে ধনি মানুষ প্রযন্ত থাকার অধিকার আছে সবার। সব ধরনের মানুষ থাকতে পাবে মুসলিম , হিন্দু ,সিক, ইসায়ি , সব ধ্রনের জাতি এই ভারত বর্ষে থাকতে পাবে । কেন না আমদের ভারত বর্ষ সাধিন হয়ার স্মই সব ধরনের মানুষ বা সব জাতি এক হয়ে এই ভারত বর্ষ কে সাধিন করেন । উনারা মানুশ দের মধ্য বিভাকগ স্রিষ্টি  করেন নি তবে আজ কেন এই ভাবে বিভাগ করা হছেছ। এই সময় তো কেবল হিন্দুরা ভারত কে সাধিন করার জন্য লড়াই করে নি বরং সবাই সেই যুধ্য তে অংষ গ্রহন করেন 

 

              বিজেপি প্রত্তন নেত্রী নুপুর শর্মা বিতর্কিত মন্তব্য নিয়ে ভারতকে ফের নিশানা করল কায়েদা। ভারতিয় পন্য বয়কট করতে মুসলিম দেশগুলিকে আহ্বন জানিয়েছে এই সন্ত্রাসবাদি সংগঠন শুধু তাই নয়, আরব দেশগুলিতে কর্মরত হিন্দু দের তারিয়ে দেওয়া কথাও বলেছে আল কায়েদা । সম্প্রতি আল কায়েদার মিডিয়া শাখা ‘ আস –শাহাব ‘ – এর একটি সংস্কারন প্রকাশিত হয়েছে। সেখানে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মদি ও নুপুর শর্মা কে নিশানা করা  হয়েছে। সেইসংগে কাশমিরের জাংগি সংগঠন গুলি কেও সাহায্য করা এবং ভারতের বিরুদ্ধে মুসলিম রাষ্ট্রগুলিকে একজট হওয়ার কথা বলেছে জংগি সংগঠনটি । ভারতের বিরুধে বিদ্ধেষ ছরিয়ে লিখা হয়েছে , সমস্ত মুসলিম বিশ্বকে  ভারতের পন্য বয়কটের আহ্বন জানাচিছ। মুসলিম দেশ থেকে ভারতীয় হিন্দু কর্মীদের তারিয়ে দিতে হবে । সেখানে লক্ষ লক্ষ মোদী সমারথাকের থাকার কনও অধিকার নেই। ২০০১ সালে ৯/১১ হামলা কারিদের বিরের মরযদা দিয়েছে আল কায়েদা । সোমলিয়ার জঙ্গি সংগঠন আল শাবাবের ভৃয়সি প্রশংসা করা হয়েছে । তবে আয়েমান আল- জাওহিরি জিবিত না মৃত, এনিয়ে কোনও মন্তব্য করেনি সন্ত্রাবাদি সংগঠনটি।

               

            আজ ভারতের কি হয়েছে যে এই সব জনগন দের কে মাসুম বা অদশি মানুষদের এমন ভাবে অত্যচার করা হছেছ। আমরা তো  ভারত বাসি এই ভারতে গরিব থেকে নিয়ে ধনি মানুষ প্রযন্ত থাকার অধিকার আছে সবার। সব ধরনের মানুষ থাকতে পাবে মুসলিম , হিন্দু ,সিক, ইসায়ি , সব ধ্রনের জাতি এই ভারত বর্ষে থাকতে পাবে । কেন না আমদের ভারত বর্ষ সাধিন হয়ার স্মই সব ধরনের মানুষ বা সব জাতি এক হয়ে এই ভারত বর্ষ কে সাধিন করেন । উনারা মানুশ দের মধ্য বিভাকগ স্রিষ্টি  করেন নি তবে আজ কেন এই ভাবে বিভাগ করা হছেছ। এই সময় তো কেবল হিন্দুরা ভারত কে সাধিন করার জন্য লড়াই করে নি বরং সবাই সেই যুধ্য তে অংষ গ্রহন করেন। নবি [সং] এর অবমানওনায় পৃথিবির মুসলিম একাধিক দেশগুলি এই ঘটনার প্রতিবাদে এগিয়ে আসেন। ভারতের উপর অনেক চাপ দেয় । এই রকম হালাতে ভারত কাতার , আরব , দুবাই , এদের কাছথেকে অনেক ছাপ পেছে । বরতমান এই ঘটনার প্রতিবাদে বিশ্বের মোট ১৬ টি মুসলিম দেশ অমুসলিম দেশের দিকে এগিয়ে চলেছে । তাদের সাথে প্রতিবাদ করার জন্য।  বেশ কিছু মাস আত্রিম করতে না করতেই বিশ্ব মুসলিমদের প্রতি এক বড়ো আঘাত খেতে হয় বা ধাক্কার সমক্ষিন হতে হয় কেন না ভারতের নুপুর শর্মা নাবি [সং] কে অপমান না করার পরে এবার আস্ট্রলিয়ার একটি বিশ্ব বিদ্যলয়ে এক অমুসলিম প্রফেসার  তিনি নাবি [সং] এর অপমান নাই করার জন্য তিনি একটি অনেক খারাপ ভিডিও বানিয়ে তিনি সেই বিশ্ব বিদ্যালয়ের এক মুসলিম ছাত্রি কে সেই ভিডিও জর করে  বা প্রেসার দিয়ে দেখান  হয়। সেই ছাত্রিটি ভিডিও না দেখার মন্তব্য রাখেন তার সত্যেও তাকে এই ভিডীও দেখান হয় ।

 

                      বিশ্বের মুসলিমদের প্রতি আমি  এই মন্তব্য রাখই যে আমাদের প্রতি একের পর এক বড় বড়ো মুসিবত , আত্যচার বা ধাক্কা আসে চলেছে , যেমন কাওকে হিজাব নিয়ে বিরধি করে বা কেও আবার মুসলিম দের যে  ইবাদাত ,খানা, অর্থাৎ তাদের মসজিদের উপর বিরধি করে তাদের ইবাদাত খানা কে ভেংগে দিছেছ । কন ধর্ম কি কাওরির ধর্ম তে বাধা দিতে আদেশ করেন কি ? না একে বারে না কন ধর্ম আর এক ধর্ম কে বাধা দেওার আদেশ দেই না তবে মুসলিমদের ইবাদাত খানা কে কন ভেঙ্গে  সেই  জাইগাই তাদের মন্দির বানানো  হছেছ। এই সবের কারন হল যে আজ মাদের মধ্যে আকাত্রতা নাই । আমারা যদি নেজেদের মধ্যে দেখি তাহলে  দেখা যাবে যে আজ আমাদের মধ্যে অনেক শত্রুতা হয়ে আছে ।  এক মুমিন ব্যক্তি আর এক ব্যক্তির সাথে মিলজুল নাই , এক ভারের সাথে আর এক ভায়ের কথা বারতা নেই , বরং তারা নিযেদের মধে মারা মারি করে কেও হানাফি বলে ঝাগরা করে আবার কেও আল হাদিশ বলে ঝাগরা করে আবার কেও সুন্নি বলে ঝগরা করে । এর কারন যে আগ আমরা ইসলামিক ছিক্ষা অর্জন করা থেকে পিছিয়ে পরেছে এই মুসলিম জাতি তাই এই সব ঝগড়া বা মারামারি হচ্ছে।       

Related Posts

Leave A Comment

Voting Poll

Get Newsletter