হযরত আয়েশা (রাঃ) : এক অসামন্য ব্যক্তিত্ব
ভূমিকা
হযরত আয়েশা (রাঃ) যখন জন্মগ্রহন করেন সেই সময় যার কোন নির্দিষ্ট তারিখ নেই। তবে ইবনে সায়াদ লিখিছেন যে নবুআতের চু্তর্থ সালে প্রথম দিকে জন্মগ্রহন করেন । আরো অন্যান্য ইতিহাস আছে যে হযরত আয়েশা(রাঃ) দ্বিতীয় সালে জন্মগ্রহন করেন।তারপর হযরত আয়েশা (রাঃ) আনহা কুরাইশ বংশর একজন হলেন আর ওয়ায়েলের স্ত্রী ভালো লালন পালন করে তুলেন আর ওয়ায়েলের স্ত্রী খুব পরম আদর করতেন । ওয়ায়েলের ভাই ও মাঝে মাঝে হযরত আয়েশা (রাঃ) খোজ নিত আসতেন ।
আর হযরত আয়েশা (রাঃ) আনহা যা কিছু করতেন তার আগে হযরত মুহামাদ (সাঃ) অনুমতি নিয়ে সব কিছু করতেন।অর্থাৎ এমন হয়ে যায় যে হযরত আয়েশা (রাঃ) আনহা ওয়ায়েলের পরিবারের আকান্ত ভাবে আপন হয়ে যান । আর এটাই ছিল হযরত আয়েশা (রাঃ)জন্মগ্রহন ছিল ।
হযরত আয়েশা (রাঃ)র শৈশবকাল :
হযরত আয়েশা (রাঃ) ছোটো থেকে সময় বরবাদ করতেন না । আর হযরত আয়েশা (রাঃ) খেলা দুলা করতে ভালো বাসতেন আর বেশির ভাগ খেলা দুলা করে আর দৌড়াতা সময় কাটিয়ে দিতেন।আর যারা তার পতিবেশি দের সাথে খেলা দুলা করতে ভালো বাসতেন আর হযরত আয়েশা (রাঃ) সবচেয়ে প্রয় ছিল দোলনার দোলা আর পুতুলের খেলা ।আর হযরত আয়েশা (রঃ) যে সাথিরা ছিল তারা কী করতো হযরত আয়েশা (রঃ) খেলার জিনিস পত্র গুলি কে নিয়ে পালাতো ।আর বেশির ভাগ হযরত আয়েশা (রাঃ) খেলার জিনিস পত্র গুলি কে নিয়ে পালিয়ে যেত আর এটাই ছিল হযরত আয়েশা (রাঃ) ছোটো কাল কার জীবন কাল ।
হযরত আয়েশা (রঃ)এর শিক্ষা :
যখন হযরত আয়েশা (রঃ) লেখা পড়ার বয়স হয় তখন লেখা পড়ার সুযোগ সুবিদা ছিল না ।তাই হযরত আয়েশা (রঃ) পড়া বার দায়িত্য লেন । আর আসতে আসতে হযরত আয়েশা (রঃ) অল্প দিনের মধ্যে অনেক জ্ঞান অর্জন করেন ।আর ওদিকে হযরত আয়েশা (রঃ)কে হযরত মুহামাদ (সঃ) কোরআন থেকে নতুন নতুন আয়াত শুনা তেন আর ওদিকে হযরত আয়েশা (রঃ) সে কোরআন এর আয়াত গুলি কে মুস্খতো করে নিতেন ।
আর হযরত আয়েশা (রঃ) তো রোজা, নামাজ ,জাকাত সব কিছু আদায় করতেন ।আর হযরত আয়েশা (রঃ) হযরত আবুবাকার (রাঃ) কাছ থেকে জ্ঞান অর্জন করেন । আর এটাই ছিল হযরত আয়েশা (রঃ) শিক্ষা ছিল ।
হযরত আয়েশা (রঃ)এর বিবাহ :
যে দিন হযরত আয়েশা (রা:) বিবাহ হতে যাবে তখন হযরত আয়েশা (রা:) তার খেলার সাথিদের নিয়ে খেলা কর ছিলেন।তখন হযরত আয়েশা (রঃ) মা এসে তাকে ধরে নিয়ে যান আর হযরত আবুবাকার (রাঃ) হযরত আয়েশা (রঃ) বিবাহ করেই দেন । আর ওদিকে যে হযরত আয়েশা (রঃ) কিছু যানতো না যে তার বিবাহ হয়ে গেছে তারপর যখন তার বলল যে তোমার বিবাহ হয়ে গেছে তখন থেকে হযরত আয়েশা (রঃ) যানতে পারলো যে তার বিবাহ হয়ে গেছে ।
হযরত আয়েশা (রঃ)এর শিক্ষা–দিক্ষা:
হযরত আয়েশা (রঃ) শিক্ষা-দিক্ষা দিক দেখতে গেলে সুধু লেখা পড়া নয় ।আরো এমন কী যে তিনি জ্ঞানের দিকে বেশি ছিলেন ।এমন একদিন হযরত আয়েশা (রঃ) ঘরে বসে কোরআন তেলা আত আর তার মানে পড় ছিলেন এমন সময় তিনি একটি মানে পার ছিলেন না আর ওই সময় হযরত আয়েশা (রঃ) জানালা দিয়ে মাসজিদে দিকে তাকিয়ে দেখলেন যে হযরত মুহামাদ (সঃ) কোরআন তেলায়াত করছেন ওই সময়হযরত আয়েশা (রঃ) হাত দাখিয়ে ডাক ছেন আর হযরত মুহামাদ (সাঃ) এসে তার মানে বলে দেন ।
আরো আছে যে একবার হযরত আয়েশা (রাঃ) একবার হযরত মুহামাদ (সাঃ) কে জিজ্ঞেস কর লেন যে ইয়া রাসুল বলে দেন যে সেই হাশরের ময়দানে কেউ কাউকে স্বরণ করবে তখন হযরত মুহামাদ (সাঃ) বল লেন যে হে হযরত আয়েশা (রাঃ) শুনো যে সেই হাশরের ময়দানে কেউ কাউকে স্বরণ করবে না ।এবং কী আরো আছে যে যদি হযরত আয়েশা (রাঃ)জ্ঞান অর্জন এর বাপারে যদি বলা হয় তা শেষ হবে না ।আর এটাই ছিল হযরত আয়েশা (রঃ) শিক্ষা – দিক্ষা ।