ছোটো ভালুকের দুষ্টুমি
জঙ্গলে একটি ভালু থাকত সে তার মামার বাড়ি গিয়েছিল তার মামার একটি ছোটো ছেলে ছিল । সে তার মামাকে বলল আমি আমার ছোটো ভাই কে ঘুরতে নিয়ে যাব । ভালুক তার ভাই কে পাহাড়ের দিকে নয়ে গেল এবং সে তাকে একটি গাছের তলায় বসতে বলল । তারপর ভালুক তার ভাইয়ের জন্য খাবার আনতে গেল এবং সে খাবার এনে দেখল যে তার ভাই গাছের তলাই নেই সে খুব ভয় পেয়ে গেল যে আমার ভাই কথাই গেল তারপর ভালুক তার ছোটো ভাইকে খুজতে লাগল তারপর সে খুজতে খুজতে এক জায়গায় দেখল যে একটি বড় ভালুক তার ছোটো ভাই কে মারছে তারপর ভালিক সেখানে গেল এবং বড় ভালুক কে বলল যে কেন আমার ভাইকে মারছ । বড় ভালুক বলল আমার মধু চুরি করেছে তো কেন মারব না তুমার ছোটো ভাইকে । আমার ভাই খুব ছোটো সে ভুল করেছে আমি তার জন্য তোমার কাছে ক্ষমা চাইছি । তারপর সে বাড়ি গেল ।
বাড়ি গিয়ে তার মামাকে বলল যে আপনার ছেলে মধু চুরি করেছিল তাই ভালুকটি তাকে খুব মেরেছে এবং তাকে থাবা মেরেছে । মামা তার ছেলেকে খুব বকাবকি করল তারপর ত আকে ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল এবং ডাক্তার কে বলল আমার ছেলেকে ভালুক থাবা মেরেছে আপনি একটু ইনজশিন তারপর ডাক্তার তালে যেই মা ইঞ্জাকশিন দিতে গেল তখনি ছোটো ভালুক টা ডাক্তার কে উলটো ইঞ্জাকশিন দিয়ে দিল। এবং ডাক্তার বলল ছোটো ভালুকটা তো খুবি দিষ্ট । ডাক্তার বলল আপনি অন্য ডাক্তারে কাছে নিয়ে যান।
তারপর ছোটো ভালুকটা কে অন্য ডাক্তারের কাছে নিয়ে গেল। তারপর আর একটি ডাক্তার কে বলল যে আমার ছেলে কে বড় ভালুক থাবা মেরেছে আপনি তাকে ইঞ্জাকশিন দিবেন না সে অনেক ভয় পাই আপনি তাকে ঔষুধ দিন । তারপর ডাক্তার তাকে ঔষুধ দিল । তারপর ছোটো ভালুক কে বলল এখানে দুটো ঔষুধ খেয়ে নাও তারপর ছোটো ভালুক মুখে জল নিল এবং ডাক্তার যেই না তাকে একটি কথা বলতে গেল তখনি দুষ্ট ভালুক ডাক্তারের মুখে ঔষুধ তা ভোরে দিল । তারপর ডাক্তার বলল দুষ্ট ছেলে কথাকার । তারপর ডাক্তার তাকে জর করে ঔষুধ টা খাইয়ে দিল। তারপর বলল আপ্নারা বাড়ি চলে যান । তারপর ছেলে সুস্থ হয়ে যাবে । তারপর তারা নিশ্চিন্তে বাড়ি ফিরে এলো।