গরীবের ঈদ
অনেক দিন আগের কথা। সোভানগর গ্রামে এক ব্যবসায়ি জমিদার ছিল । তাঁর অনেক
ধনসম্পদ ছিল। আর বিকরমপুরে এক দরিদ্র পরিবার ছিল। সেখানে তার মা এবং একটি
ছোট্টো ছেলে বসবাস করত। সেই ছোট্টো ছেলেটির নাম ছিল হাসা তখন ছিল রমজান মাস,
দেখতে দেখতে কুড়িটি রোজা কেটে গেল। তখন রমজান মাস ছিল তাই জমিদারের স্ত্রী বলল,
তুমি কি গরীর দের দান করবে না। তখন জমিদার বলে উঠল, যা দান করি সরিত গরীবরা না
পেয়ে বড়োলোকেরা নিয়ে যায়। তখন জমিদার একটি যুক্তি আচল । সে তখন বাড়ি থেকে
রওনা হলেন।
সে অন্য গ্রামে গেল, তখন সে দেখতে পেল অনেক জন মানুষ বসে আছে, জমিদার তখন
জিজ্ঞাসা করল । তোমাদের গ্রামে গরীর মানুষ কারা আছে। তার মধ্যে এক জন বলল, কেন
ডগরীব মানুষদের নীয়ে তুমি কী করবে। জমীদার বলল, আর তো দশ দিন পরে ঈদ তাই
বললাম । তাই আমি গরীব মানুষ দেরকে দান করতে চাই । ও তখন ওই লোকটা বলল আমরা
এখানে সবাই গরীব। কিন্তু তারা কেউ গরীব ছিল না । কিন্তু তারা মিথ্যা মিথ্যা কথা
বলেছিল। তখন ওই লোক গুলো বলল, কী দেবেন দেন তখন জমীদার বলল অনেক সাম্পান
তো তাই আনিনি। বিকালে আমার বাগি গিয়ে এক কিলো করে চাল আর এক কিলো চিনি আছো
তো আনবে। তখন সেই লোকগুলো বলল, তোমার দুই কিলে
এত দুর হেঁটে তোমার দুই কিলো করে চাল আর এক কিলো চিনি আনতে যার, তারা খুব
হাসাহাসি করল এবং জমিদারকে খুব অপমান করলেন আর দুখিত দুঃখিত মন নিয়ে বাড়ি চলে
গেলে। সেখানে কিন্তু ওই ছোট্টো ছেলেটিও ছিল, হাস এমন বিকালে জমিদারের বাড়ি গেলেন
জমিদার তাকে দেখে খুব খুশি হলো তাকে চাল ও চিনি দিন। জমিদার বিক্রির চালের মধ্যে
একটি সোনার মোহর ভরেছিল। হাস খুব খুশি হয়ে হাঁটতে হাঁটতে বাড়ি গেল। বাড়ি গিয়ে সে
তার মাকে সব কথা বলল ও চাল ও চিনি দিল। তার মা যখন চাল রান্না করতে যারে দেখতে
পেল সোনার মোহর সে ভাবলকে ভুল করে দিয়ে দিয়েছে। তখনি সে জমিদারে বাড়ি গিয়ে,
অনেক জমিদারকে মোহর কি দিল। জামিদার বলল আরে না না আমি এটা ই তোমাদেরকেই
দিয়েছি। আমি গরীব মানুষ দেরকে সঠিক ভাবে দান করতে হয় চেয়ে ছিলাম। এবং তার মা ও
হাস খুব খুশি হয়ে বাড়ি ফিরে গেলেন। তাদের ঈদ খুব ভালো হলো 1
আসুন আমরা সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিই আপনার সামান্য সাহায্য হয়তো একটি অসহায় পরিবারের হাসি ফোটাতে পারে ।