দ্য হাম্লেট


দ্য হাম্লেট নাটকটি সবার প্রিয় লেখক ওয়িলিয়াম সেক্সপেয়ার দ্বারা লিখিত । এই নাটকটি ১৬০২ সালে লেখা হয়েছে। এর মূল চরিত্র হল হাম্লেট, এছাড়া  আরো  অন্যান্ন আছে। সেক্সপিয়ারকে ইংরেজি নাটকের  জনক বলা হয়। তিনি  অনেক নাটক লেখেছেন তিনার জীবনে । তিনি নিজের জীবনকে সাহিত্য, কবিতা, নাটকে ইত্যদি দ্বারা অতিবাহিত করেছেন। তিনি এক সফল লেখক ছিলেন এবং  অনেক বই লিখেছেন, সেই বই দ্বারা মানব জাতি উপকৃত হচ্ছে ।
   
নাটক :
 
হেম্লেট ও তার মা বাবা অনেক খুশিতে নিজের জীবন অতিবাহিত করতেন  এবং তিনার বাবা ছিলেন ডেনমার্কের রাজা। তিনি প্রজাকে অনেক ভালো বাসতেন। কিন্তু হেম্লেটের চাচা ছিলেন অনেক অভদ্র মানুষ।  তিনার আসা  ছিল ডেনমার্কের রাজা হবার কিন্তু হতে পারেননি  তাই তিনি হেম্লেটের বাবা কে হত্যা করেন এবং তার মার সঙ্গে বিয়ে করে নেই। তিনার চাচার নাম কলদিওস তিনি হয়ে যান ডেনমার্কের রাজা।

হেম্লেট ছিল মেধাবি ছেলে কাউকে কিছু বলত না কিন্তু তার একটা সন্দেহ ছিল যে বাবার মৃতুর পর তার মা তার চাচা সঙ্গে বিয়ে কেন করল। তো হঠাৎ একদিন তার বাবার আত্মা নজর পরে দরবারীদের সামনে তারা এসে হাম্লেটের বন্ধু রাসিও কে বলে কিন্তু সে বিশ্বাস করেনা তার কিছু দিন পর যখন সে নিজে চখে দেখে তার পর হেম্লেটকে সব কথা বলে কিন্তু হেম্লেট  আত্মাকে  বিশ্বাস করত না। রাসিও যখন তাকে তার বাবার আত্মার কাছে নিয়ে যাই  দেখে অবাক তার বাবা তাকে সব কথা ভালো ভাবে খুলে বলে। হেম্লেটের বাঞ্ছা শুধু তার চাচাকে হত্যা করা। তো সে চক্রান্ত চালিয়ে তার চাচাকে হত্যা করবে। একদিন সে প্রাসাদের মধ্যে একটি খেলা খেলে, এমন খেলা যে তার চাচা যেমন ভাবে হেম্লেটের বাবাকে হত্যা করে ঠিক তেমন ভাবে সেই খেলা দাখাই  তার বন্ধুর সঙ্গে সে দেখতে চাই যে যদি সে রেগে উঠে পালাই নিজের জায়গা ছেড়ে তাহলে সেই আমার বাবার হত্যাকারী । ঠিক তেমন হল তার চাচা রেগে চলে গেল ভালো ভাবে রহস্য প্রকাশ হল। কিন্তু তার চাচা কলদিওস জানতে পেরে যাবে যে আমি তার বাবাকে হত্যা করেছি সে জানতে পেরেছে।

হেম্লেট তার মাকে সব কথা প্রকাশ করে কিন্তু তার মা মানতে চাইনা তাদের দুইজনের মধ্যে আনেক তর্ক-বিতর্ক হয়। এই সব কথা পলনিওউস পরদার পিছন থেকে সুনে ফেলে তখন হাম্লেটের নজর পরে তার দিকে সে তলয়ার নিয়ে তাকে হত্য করে দেই দেখে অবাক এত পুলনইউস। পলনিইউস ছিল দরবারি এর একটি ছেলেও মেয়ে ছিল সেই মেয়েকে হেম্লেত প্রেম করতো তার নাম  লুসিয়ানুস  কিন্তু তার বাবার মৃতুর পর সে অশ্রু ঝরিয়ে সেউ মারা যাই। এর বদলা পলনিওউসর ছেলে নেবার জন্য সে ফ্রান্স থেকে ডেনমার্কে ফিরে আসে।

এবার হেম্লেট এবং তার চাচা কলদিওস দুইজনের মৃতুর ভয়,  কারণ হেম্লেট খুন করতে চাই তার চাচাকে এবং পলনিউওসের ছেলে লারটেস খুন করতে চাই হেম্লেটকে কারণ হাম্লেট হত্যা করেছে তার বাবাকে। তাই কলদিওউস হেম্লেটকে তার দুই বন্ধর সঙ্গে ফ্রান্সে পাটিয়ে দেয়। কারন ফ্রান্সের রাজাকে কলদিওউস বলেছিল তাকে হত্যার করার জন্য এই কথাটা হেম্লেট জান্তনা কিন্তু হেম্লেট যখন জাহাযে করে ফ্রানে ভ্রমন করছিল সেই সময় কিছু ডাকু জাহাযে আক্রমণ করে তখন হেম্লেট বেচে পালিয়ে আসে ডেনমার্কে। কিন্তু আনেক বড়ো সমস্যা এবার হবে।  কারন লারটেস তাকে এবার হেম্লেট হত্যা করবে। তো কলদিওউস কিন্ত লারটেস তার বিরোধে আর বারিয়ে বারিয়ে বলে কে তোমার বাবাকে হেম্লেট হত্যা করেছে। তাই একদিন তাদের দুইজনের মধ্যে লড়াই হবে ঠিক হবে বলে ঘোষণা হল।

লরাই দিন দুইজনকে একটি করে তালয়ার দাওয়া হয় কিন্তু এখানে অনেক বর সরজন্ত হবে কেউ জানেনা শুধু মাত্র কলদিওউস ছাড়া এই সরজন্ত কেউ জানে না যে জয়ী হবে তাকে আনেক সুস্বাদ সরবত খাওয়ান হবে সেই সরবতের দাম অনেক  বেশি কিন্তু তার মধ্যে বিস মেশান ছিল শুধু তাই নই লেয়ারটেসকে বিস লাগানো তালোয়ার দেওয়া হয় এবং হেম্লেটকে একটি সাধারণ তালয়ার দেওয়া হয়। বিস লাগাণো তালয়ার যদি  কাউকে লেগে গেলে সে মারা যাবে।      

লড়াই ভোল  চলছিল  হটাত হেম্লেটের তালয়ার অদল বদল হয়ে যাই তখন হেম্লেট লেয়ারটসকে আঘাত করে দেয় আবার ওইদিকে হেম্লেটের মা সেই সরবত খেয়ে নেয় এবং সঙ্গে সঙ্গে মারা যাই এই দিকে লেয়ারটেস মারা যাই তার পর হেম্লেট তার চাচাকে হত্যা কোরে দেয় এবং ডেনমার্কের রাজা হেম্লেট হয়ে যাই। তো এই ছিল সেক্সপিয়ারের নাটক।    

Related Posts

Leave A Comment

Voting Poll

Get Newsletter