আব্দুল কাদের জিলানি (রহঃ)
আব্দুল কাদের জিলানি (রহঃ)
আব্দুল কাদের জিলানি (রহঃ) যিনি আল্লহর বিখাত্ত পীর ছিলেন এবং তিনার জন্ম (৪৭০) হিজরিতে হয়েছেন এবং মৃত্য (৫৬১)হিজরিতে হয়েছেন | আব্দুল কাদের জিলানি (রহঃ) বাবা নাম আলী (রা) এবং তিনির মাতার নাম উম্মুল খায়েরফাতেমা (রহঃ) |
মাতার পিতার পরিচয়
হযরত বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানি (রহঃ) এর পিতা মাতা ছিলেন আল্লাহ তায়ালার প্রিয় বান্দা |এরা উভয়েই ছিলেন হয়রত আলী (রা) এর বংশধর | পুণ্যবান কামেল ব্যক্তি ছিলেন বড়পীর (রহঃ) এর পিতা হযরত আবুসাহেল মুসা (রহঃ) |তিনি যে কত বড় আল্লাহ মুত্তাকী এবং বুজুর্গ ছিলেন তা তিনার জীবনী পড়ে জানা যায় |মাতা উম্মুল খায়ের ফাতেমা (রহঃ) ও ছিলেন|
প্রাথমিক শিক্ষা
মক্তমুসলিম সমাজের নিয়মানুসারে বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ) শৈশবকালে সর্ব প্রথম কুরান শরীফ পাঠের মাধ্যমেই শিক্ষা শুরু করেন এবং শৈশবেই প্রথম কুরান পাঠ শিক্ষয়া করার পর জিলানি নগরীর এক মক্তবে তাঁকে বিদ্যাশিক্ষার্থে ভর্তি করে দেয়া হয়|অবশ্য তিনি এ ভর্তি হওয়ার পুর্ব হতে গৃহে বসে জননীর মুখে কুরআন তেলাওয়াত শুনে তার অনেকাংশই কন্ঠস্থ করে ফেলেছিলেন |
আল্লাহর রহমত ধারা
হযরত আবু হাফস ওমর বলছেন আমি সর্বদাই হযরত বড় পীর সাহেবের সভায় অলৌকিক দৃশ্যবলির অবতারণ হতে দেখতাম | আমি দেখতে পেতাম আসমান ভেদ করে একটি বেল্লাওরের ফানুস নিচের দিকে ঝুলছে এবং ঐ ফানুস হতে অতি স্নিগ্ধ জ্যোতি বের হয়ে হযরত বড় পীর সাহেবের মুখমণ্ডল উদ্ভাসিত করছে । আমিই একদিন সভার মধ্যে দন্ডায়মান হলাম| কি্নত বর্ণনা করার পূর্বে মুহূর্তে দেখতে পেলাম যে হাতের ইশারা দিয়া হযরত বড় পীর সাহেব আমাকে বসে পড়তে আদেশ করেছেন । আমি ভীত হয়ে বসে পড়লাম । তার দারবারে আমি অনেক অলৌকিক ও অত্যাশ্চর্য ঘটনাবলি সংঘটিত হতে দেখেছি ; কিন্তু হুযূরের জীবিত অবস্থায় তা প্রকাশ করতে আমি কখনই সাহসী হইনি । হযরত আবু হাফস ওমর আরও বলেছেন , আমি একদিন হযরত
বড়পীরসাহেবের দরবারে উপস্থিত হলাম ; কিন্তু কিছুক্ষণ পরে আমি তথায় নিদ্রিত হয়ে পড়ি । তথায় নিদ্রিত অবস্থায় সবপ্নযোগে দেখতে পেলাম যে , বেহশত হতে ফেরেশতা ও হুরপীগণ মহামূল্যবান বস্তসম্ভার হুযূরের দরবার লক্ষ্য করে নিক্ষেপ করছে |জাগিয়ে উঠলে হু্যুরের একটি বয়ান আমার মনে হল তিনি বলেছেন হে ওমর কখন ও আমার সভায় যোগদান করতে বিরত হইও না | কারণ তথায় আল্লাহর রহমত ধারা বস্ত্রাকারে বর্ষন হতে থাকে|
আব্দুল কাদের জিলানি (রহঃ) যিনি আল্লহর বিখাত্ত পীর ছিলেন এবং তিনার জন্ম (৪৭০) হিজরিতে হয়েছেন এবং মৃত্য (৫৬১)হিজরিতে হয়েছেন | আব্দুল কাদের জিলানি (রহঃ) বাবা নাম আলী (রা) এবং তিনির মাতার নাম উম্মুল খায়েরফাতেমা (রহঃ) |
মাতার পিতার পরিচয়
হযরত বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানি (রহঃ) এর পিতা মাতা ছিলেন আল্লাহ তায়ালার প্রিয় বান্দা |এরা উভয়েই ছিলেন হয়রত আলী (রা) এর বংশধর | পুণ্যবান কামেল ব্যক্তি ছিলেন বড়পীর (রহঃ) এর পিতা হযরত আবুসাহেল মুসা (রহঃ) |তিনি যে কত বড় আল্লাহ মুত্তাকী এবং বুজুর্গ ছিলেন তা তিনার জীবনী পড়ে জানা যায় |মাতা উম্মুল খায়ের ফাতেমা (রহঃ) ও ছিলেন|
প্রাথমিক শিক্ষা
মক্তমুসলিম সমাজের নিয়মানুসারে বড় পীর আব্দুল কাদের জিলানী (রহঃ) শৈশবকালে সর্ব প্রথম কুরান শরীফ পাঠের মাধ্যমেই শিক্ষা শুরু করেন এবং শৈশবেই প্রথম কুরান পাঠ শিক্ষয়া করার পর জিলানি নগরীর এক মক্তবে তাঁকে বিদ্যাশিক্ষার্থে ভর্তি করে দেয়া হয়|অবশ্য তিনি এ ভর্তি হওয়ার পুর্ব হতে গৃহে বসে জননীর মুখে কুরআন তেলাওয়াত শুনে তার অনেকাংশই কন্ঠস্থ করে ফেলেছিলেন |
আল্লাহর রহমত ধারা
হযরত আবু হাফস ওমর বলছেন আমি সর্বদাই হযরত বড় পীর সাহেবের সভায় অলৌকিক দৃশ্যবলির অবতারণ হতে দেখতাম | আমি দেখতে পেতাম আসমান ভেদ করে একটি বেল্লাওরের ফানুস নিচের দিকে ঝুলছে এবং ঐ ফানুস হতে অতি স্নিগ্ধ জ্যোতি বের হয়ে হযরত বড় পীর সাহেবের মুখমণ্ডল উদ্ভাসিত করছে । আমিই একদিন সভার মধ্যে দন্ডায়মান হলাম| কি্নত বর্ণনা করার পূর্বে মুহূর্তে দেখতে পেলাম যে হাতের ইশারা দিয়া হযরত বড় পীর সাহেব আমাকে বসে পড়তে আদেশ করেছেন । আমি ভীত হয়ে বসে পড়লাম । তার দারবারে আমি অনেক অলৌকিক ও অত্যাশ্চর্য ঘটনাবলি সংঘটিত হতে দেখেছি ; কিন্তু হুযূরের জীবিত অবস্থায় তা প্রকাশ করতে আমি কখনই সাহসী হইনি । হযরত আবু হাফস ওমর আরও বলেছেন , আমি একদিন হযরত
বড়পীরসাহেবের দরবারে উপস্থিত হলাম ; কিন্তু কিছুক্ষণ পরে আমি তথায় নিদ্রিত হয়ে পড়ি । তথায় নিদ্রিত অবস্থায় সবপ্নযোগে দেখতে পেলাম যে , বেহশত হতে ফেরেশতা ও হুরপীগণ মহামূল্যবান বস্তসম্ভার হুযূরের দরবার লক্ষ্য করে নিক্ষেপ করছে |জাগিয়ে উঠলে হু্যুরের একটি বয়ান আমার মনে হল তিনি বলেছেন হে ওমর কখন ও আমার সভায় যোগদান করতে বিরত হইও না | কারণ তথায় আল্লাহর রহমত ধারা বস্ত্রাকারে বর্ষন হতে থাকে|